Home বাণিজ্য ও অর্থনীতি ব্যাগেজরুলের অপব্যবহার প্রভাবে ধ্বংস হচ্ছে জুয়েলারি শিল্প

ব্যাগেজরুলের অপব্যবহার প্রভাবে ধ্বংস হচ্ছে জুয়েলারি শিল্প

20

ডেস্ক রিপোর্ট: বিদেশ থেকে আগত যাত্রীরা শুল্ককর পরিশোধ ছাড়াই ১০০ গ্রাম সোনার অলংকার আনতে গিয়ে অধিকাংশ ক্ষেত্রে ব্যাগেজরুলের অপব্যবহার করছেন বলে মনে করে বাংলাদেশ জুয়েলার্স এসোসিয়েশন- বাজুস। সংগঠনটি বলেছে- ব্যাগেজরুলের অপব্যবহারের কারণে দেশের জুয়েলারি শিল্প ধ্বংস হচ্ছে। স্থানীয় কারিগাররা কর্মহীন হয়ে পড়ছেন। পাশাপাশি প্রবাসী শ্রমিকদের রক্তে ঘামে অর্জিত বৈদেশিক মুদ্রা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার। দেশে ডলার সঙ্কটের এই সময়ে সরকারির কড়া নজরদারি প্রয়োজন বলে মনে করছে বাজুস।
রোববার রাজধানীর পান্থপথে বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সের বাজুস কার্যালয়ে বাজুস স্ট্রান্ডিং কমিটি অন এন্টি স্মাগিøং এন্ড ল এনফোরসমেন্ট আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা এ সব কথা বলেন। বাজুসের সহসভাপতি ও বাজুস স্ট্রান্ডিং কমিটি অন এন্টি স্মাগ্লিং এন্ড ল এনফোরসমেন্টের চেয়ারম্যান রিপনুল হাসানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন বাজুসের উপদেষ্টা রুহুল আমিন রাসেল, বাজুস স্ট্রান্ডিংকমিটি অন এন্টি স্মাগ্লিং এন্ড ল এনফোরসমেন্টের ভাইস চেয়ারম্যান ইকবাল উদ্দিন,কমিটির সদস্য শাওন সাহা, মো. দিদারুল আলম প্রমুখ।
উল্লেখ্য, জুয়েলারী শিল্পের ঐতিহ্য, ব্যবসায়ীক সুনাম ও ভোক্তা অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সার্বিক দিক বিবেচনা করে গত ২৪ জুন অলংকার ক্রয়-বিক্রয় ও বিপণন নির্দেশিকা-২০২৩’ প্রণয়ন করেছে বাজুস। এতে ব্যাগেজরুলের আওতায় আনায়নকৃত সোনা ও অলংকার ক্রয়ের ক্ষেত্রে বাজুসের নির্দেশনা হলো: – বিক্রেতার পাসপোর্টের মূলকপি থেকে নিজ দায়িত্বে ফটোকপি করে রাখতে হবে। বিক্রেতার জাতীয় পরিচয়পত্রের মূলকপি থেকে নিজ দায়িত্বে উভয় পাশের ফটোকপি রাখতে হবে।প্রকৃত মালিকের কাছ থেকে সোনা ক্রয় করতে হবে।এয়ারপোর্টে ডিক্লেয়ারেশন/ট্যাক্সের আওতায় থাকলে ট্যাক্স প্রদানের ডাকুমেন্ট (মূলকপি) সংরক্ষণ করতে হবে।