Home সাহিত্য ও বিনোদন দর্শকপ্রিয় অ্যাক্রোবেটিকের ভ্রাম্যমান প্রদর্শনী চলছে মহানগরের বিভিন্ন স্থানে

দর্শকপ্রিয় অ্যাক্রোবেটিকের ভ্রাম্যমান প্রদর্শনী চলছে মহানগরের বিভিন্ন স্থানে

23

স্টাফ রিপোটার: বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির ব্যবস্থাপনায় ঢাকার রাজবাড়ীতে অবস্থিত অ্যাক্রোবেটিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে নিয়মিতভাবে অ্যাক্রোবেটিক দল প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও বিভিন্ন স্থানে প্রদর্শনী করে চলেছে। ১৯৯৪ সালে ‘সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে’র পৃষ্ঠপোষকতায় ‘বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি’র ব্যবস্থাপনায় ‘ফাইন এন্ড পারফরমিং আর্ট প্রশিক্ষণ’প্রকল্পের আওতায় অ্যাক্রোবেটিক শিল্পীদের প্রশিক্ষণ ও সংস্কৃতির উন্নয়নের জন্য রাজবাড়ীতে অ্যাক্রোবেটিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হয়। উক্ত প্রকল্পের আওতায় কোরিয়ান বিশেষজ্ঞদের দ্বারা প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।
২০১১ সালে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক জনাব লিয়াকত আলী লাকী অ্যাক্রোবেটিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটিকে চালু করাসহ বিশ্বমানে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে দলটিকে পুনরায় উজ্জিবিত করেন এবং এ সংক্রান্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। দলকে প্রশিক্ষিত করতে ২০জনকে চীন থেকে একবছর মেয়াদে বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। ২০১১ সাল থেকে সারাদেশে এ পর্যন্ত প্রায় পাঁচ শতাধিক প্রদর্শনী ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে।
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে গণজাগরণের শিল্প আন্দোলনের অংশহিসেবে ১৭-২৩ ডিসেম্বর ২০২৩, ৭ দিনব্যাপী ঢাকা মহানগরের বিভিন্ন স্থানে প্রদর্শিত হচ্ছে ‘গণজাগরণের অ্যাক্রোবেটিক উৎসব ২০২৩’।
আজ ২২ ডিসেম্বর শুক্রবার ভ্রাম্যমান দুটি অ্যাক্রোবেটিক দল মহানগরের জল্লাদখানা, মিরপুর -১০; মুকুল ফৌজ মাঠ, মিরপুর -৬; সরকারি বাঙলা কলেজ, মিরপুর -১ এ উপস্থিত দর্শকদের সামনে অ্যাক্রোবেটিক প্রদর্শন করে। অন্য দল একইসাথে মহানগরের শহরতলী প্ল্যাটফর্ম, কমলাপুর রেলস্টেশন; মানিকনগর মডেল স্কুল প্রাঙ্গণ, মানিকনগর; হায়দার আলী স্কুল মাঠ, মান্ডা এলাকায় অ্যাক্রোবেটিক প্রদর্শন করে। আগামিকাল সমাপনী দিনের প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে ডেমরা, রায়েরবাগ, মাতুয়াইল এলাকায় এবং ধলপুর এলাকায়।
প্রাথমিকভাবে ঢাকা মহানগরীতে ৩৬ টি স্থানে চলছে অ্যাক্রোবেটিক প্রদর্শনী।