ডেস্ক রিপোর্ট: বাসদ(মার্কসবাদী)—র প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক অনন্য সাধারণ বিপ্লবী চরিত্র কমরেড মুবিনুল হায়দার চৌধুরীর ১ম মৃত্যুবার্ষিকীর স্মরণসভা আজ১৫ জুলাই বিকাল ৪টায় বিএমএ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়েছে। স্মরণসভায় সভাপতিত্ব করেন বাসদ (মার্কসবাদী)—র সমন্বয়ক কমরেড মাসুদ রানা ও সভা সঞ্চালনা করেন কেন্দ্রীয় নিবার্হী ফোরামের সদস্য কমরেড জয়দীপ ভট্টাচার্য। স্মরণ সভায় বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের এমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, অনলাইনে যুক্ত হয়ে বক্তব্য রাখেন ভারতের এসইউসিআই(কমিউনিস্ট) পার্টির সাধারণ সম্পাদক কমরেড প্রভাষ ঘোষ, বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক ও ইউনাইটেড কমিউনিস্টলীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সাত্তার, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, বিপ্লবী ওয়াকার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু, বাংলাদেশের সাম্যবাদী আন্দোলনের সমন্বয়ক শুভ্রাংশু চক্রবতীর্, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সাবেক সভাপতি মোস্তফা ফারুক।
ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, “শোষণমুক্তির চিন্তাটাই কমরেড মুবিনুল হায়দার চৌধুরীকে আজীবন তাড়া করে ফিরেছে। তাই সেই স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতেই তিনি তাঁর জীবনকে উৎসর্গ করে গেছেন। বিপ্লব হচ্ছে সার্বক্ষণিক কাজ। এই চর্চার দিকটাকেইতিনি সামনে এনেছেন। বিপ্লব মানে মূলত সমাজ বিপ্লব, সেই সমাজ বিপ্লব করতে হলে সাংগঠনিক প্রস্তুতির পাশাপাশি সাংস্কৃতিক প্রস্তুতিটাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই সাংস্কৃতিক প্রস্তুতিরদিকটাকে কমরেড হায়দার সবসময় সামনে রাখতেন।