Home Uncategorized শেরপুর-২ আসনে গণতন্ত্রী পার্টি থেকে মনোনয়ন চান সাবেক ছাত্রনেতা নাহীদ ফরহাদ রাজু...

শেরপুর-২ আসনে গণতন্ত্রী পার্টি থেকে মনোনয়ন চান সাবেক ছাত্রনেতা নাহীদ ফরহাদ রাজু অনিমেষ

265
Exif_JPEG_420

বিশেষ প্রতিনিধি: আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নিবাচনে,শেরপুর-২,নকলা-নালিতাবাড়ি আসনে গণতন্ত্রী পার্টি থেকে মনোনয়ন চান, জাতীয় ছাত্র ঐক্য কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সভাপতি, ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ এর সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা ’গণ জাগরণ মঞ্চ এর অন্যতম কেন্দ্রীয় সংগঠক সাবেক ছাত্রনেতা ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দ্রষ্টা নাহীদ ফরহাদ রাজু (অবনী অনিমেষ দাদাভাই)।উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তোলার স্বপ্ন সারথী সাবেক ছাত্রনেতা নাহীদ ফরহাদ রাজু (অবনী অনিমেষ দাদাভাই) স্কুল জীবন থেকে রাজনৈতিক চর্চা শরু করেন।মানুষের মুক্তি সংগ্রামে নিবেদিত প্রাণ এই নেতা ব্যক্তিগত জীবন তুচ্ছ জ্ঞান করে একজন স্বাচ্ছা রাজনীতিক হিসাবে নিজেকে তৈরি করেছেন।

নাহীদ ফরহাদ রাজু (অবনী অনিমেষ দাদাভাই) অল্প বয়সে বিপ্লবী রাজনীতি ও ২০১০ সাল থেকে গণতন্ত্রী পার্টির রাজনীতির ধারক-বাহক এই নেতা দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এর প্রার্থী গণতন্ত্রী পার্টির মনোনয়ন প্রত্যাশী নাহীদ ফরহাদ রাজু৷
শেরপুর-০২ (নকলা নালিতাবাড়ী)
পিতা কমরেড আবুল মনসুর এবং মাতা রাশিদা মনসুর। তাদের একমাত্র পুত্র সন্তান নাহীদ ফরহাদ রাজু৷

১৯৮৬ : ২৮ই ফেব্রুয়ারী; শেরপুর সদরের গাজীরখামার সরকার বাড়ী নানা বাড়ীতে জন্ম গ্রহণ করেন।
১৯৯১ : আলহাজ্ব ইয়াকুব আলী কিন্ডার গার্ডেন এ শিশু শ্রেণীতে তাঁর ছাত্র জীবন শুরু হয়।
১৯৯৯ : শিক্ষাগুরু জেঠো বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ আবু তাহের তাকে একান্ত ছাত্র হিসাবে গ্রহণ করেন এবং ধর্ম, দর্শন, রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ বিজ্ঞান থেকে মহাকাশ বিজ্ঞান বিষয়ে জ্ঞান দান করেন, যা তার পরবর্তী জীবনের পথ নির্মাণ করে দেয়।
২০০১ : অবনী অনিমেষ ছদ্মনামে লেখালেখি শুরু করেন।
২০০৩ : তারাগঞ্জ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এস.এস.সি. পাশ করেন।
২০০৪ : কলেজ ছাত্রকালীন সময়ে কলেজের ছাত্র-ছাত্রী এবং সমমনা মানুষদের নিয়ে “সমমনা সংসদ” নামক একটি সামাজিক সংগঠন গড়ে তোলেন।
২০০৫ : শেরপুর সরকারি কলেজ থেকে এইচ. এস. সি. পরীক্ষায় রেজাল্ট খারাপ করেন অতিরিক্ত সংগঠনের পেছনে সময় দেয়ার সুবাদে৷
২০০৬ : বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন শেরপুর জেলা সংসদ এর যুগ্ন আহবায়ক হিসাবে সংগঠনের কাজ শুরু করেন৷
২০০৭ :শেরপুর সরকারি কলেজ থেকে এইচ. এস. সি. পাশ করেন৷
২০০৮ : এস এম সুলতান ফাইন আর্ট কলেজ এ ভর্তি হন।
২০০৯ :বাংলাদেশ ছাত্র মৈত্রী, ঢাকা মহানগর। স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক হিসাবে সংগঠনের কাজ শুরু করেন এবং
সাপ্তাহিক কালধারা পত্রিকায় স্টাফ রির্পোটার হিসাবে সাংবাদিকতা পেশায় নিয়োজিত ছিলেন।
২০১০ : জাতীয় ছাত্র ঐক্য সদস্য পদ গ্রহণ করার মধ্য দিয়ে গণতন্ত্রী পার্টির রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত হোন
২০১১ :সহকারী পরিচালক হিসাবে চলচ্চিত্র অঙ্গনে কাজ শুরু করেন।
২০১৩ :গণ জাগরণ মঞ্চ প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন এবং অনুষঙ্গ অপেরা নামে একটা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন।
২০১৬ :এবং আমাদের গল্প প্রথম চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন৷
২০১৭ :দৈনিক স্বদেশ বিচিত্রা পত্রিকায় সহযোগী সাহিত্য সম্পাদক হিসাবে কাজ শুরু করেন৷
২০১৮ :জাতীয় ছাত্র ঐক্য কেন্দ্রীয় সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন৷

২০১৯ : অনুষঙ্গ ডটকম নামে আরো একটা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন।

২০২০:জাতীয় ছাত্র ঐক্য কেন্দ্রীয় সভাপতির দায়িত্ব থেকে বিদায় গ্রহণ করেন।

২০২১: বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হাশিম শিশু কল্যাণ প্রাথমিক বিদ্যালয়,বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ আবু তাহের প্রতিবন্ধী কারিগরি বিদ্যালয়, আমিনুল ইসলাম বাদশা শিশু কল্যাণ প্রাথমিক বিদ্যালয়, আজিজুল ইসলাম খান প্রতিবন্ধী কারিগরি বিদ্যালয় নামে চারটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন।

প্রার্থী হিসাবে নকলা-নালিতাবাড়ীর জনতার কাছে গণ মানুষের নেতা অবনী অনিমেষ দাদাভাই এর অঙ্গিকার

  • আপনাদের ভোটে নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসাবে আপনাদের কাছে দায়বদ্ধ থাকবো।আমাকে ঘিরে কোন সুবিধাবাদী সিন্ডিকেট গড়তে দিবনা।
    *সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ড শতভাগ স্বচ্ছতার সঙ্গে জনসাধারনের কাছে পৌঁছে দিব।
    *নিজে দুর্নীতি স্বজনপ্রীতি করবনা।সরকারী কর্মকর্তা -কর্মচারীরাসহ কাউকে দুর্নীতি- স্বজনপ্রীতি করতে দিবনা।
    *নকলা এবং নালিতাবাড়ীতে গ্যাস সংযোগের ব্যবস্থা কবরো৷
    *ফসল রক্ষা বাঁধ নির্মাণসহ দ্রুুত বন্যার পানি জন্য নদী খননসহ কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করব।
    *মে মাস থেকে নভেম্বর মাস পর্যন্ত নকলা এবং নালিতাবাড়ীর গরীব মানুষের বেকারত্ব দূর করার জন্য ঐ সময়ে বিকল্প কর্ম সংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে সরকারী ও বেসরকারি উদ্যোগে কুটির শিল্প,হস্ত শিল্প,ভাসমান সবজি চাষ ও মাছ চাষ চালুর ব্যবস্থা করব।
    *ফসলহানি ঘটলে ঐ বৎসর বিল- বাদলের লিজ বাতিল করে উম্মুক্তভাবে মাছ ধরার ব্যবস্থা করব।মধ্যসত্ব ভোগিদের কবল থেকে মুক্ত করে জাল যার জলা তার এই নীতি বাস্তবায়ন করব।
    *নকলা–নালিতাবাড়ীর মানুষের সু- চিকিৎসার স্বার্থে দুই উপজেলার হাসপাতালকে আধুনিকরণ করে ডাক্তারদের উপস্হিতি নিশ্চিত করব।
    *বর্ষার মৌসুমে বন্যা হলে স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীরা বিনা খরছে যাতে বিদ্যালয়ে যেতে পারে সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
    *যথা সময়ে কৃষি ঋণ যাতে কৃষকের হাতে কমিশন ছাড়া পৌঁছতে পারে সে ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
    *নদী এবং পাহাড় ঘেরা নকলা নালিতাবাড়ীকে আর্ন্তজাতিক পর্যটন এলাকা গড়বো৷

জনগণের ভোটে নির্বাচিত হলেই রাজনৈতিক জীবনের এ দীর্ঘ ত্যাগ ও অবদান সফলতার মুখ দেখবে।