Home শিক্ষা ও ক্যাম্পাস ঢাবি অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের ৭৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপিত

ঢাবি অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের ৭৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপিত

23

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি: ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের ৭৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে আজ ৮ অক্টোবর শনিবার উদ্যাপিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের প্রধান পৃষ্ঠপোষক অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এসব কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।
ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের সভাপতি আনোয়ার-উল-আলম চৌধুরী পারভেজের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী আ. ক. ম. মোজাম্মেল হক, এমপি বক্তব্য রাখেন। এছাড়া, শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন এসোসিয়েশনের প্রাক্তন সভাপতি ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, এসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি সেলিমা খাতুন, এসোসিয়েশনের প্রাক্তন সিনিয়র সহ-সভাপতি সাইখ সিরাজ, অ্যালামনাই ড. বেনজীর আহমেদ, এসোসিয়েশনের প্রাক্তন মহাসচিব রঞ্জন কর্মকার এবং এসোসিয়েশনের বর্তমান মহাসচিব মোল্লা মোহাম্মদ আবু কাওছার।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের নবগঠিত কার্যকরী কমিটিকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে আশা প্রকাশ করে বলেন, অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ, অ্যালামনাইরা এবং শিক্ষক-গবেষক বিশ্ববিদ্যালয়ের মৌলিক ও প্রায়োগিক গবেষণাসহ উদ্ভাবন ও উদ্যোক্তামুখী নানারকম কর্মপ্রয়াস গ্রহণ করে বিশ্ববিদ্যালয়কে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের গুণগত শিক্ষার মান বৃদ্ধিসহ সার্বিক উন্নয়নে যথাযথ অবদান রাখার জন্য তিনি ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের সদস্যবৃন্দসহ সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ. ক. ম. মোজাম্মেল হক বলেন, দেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মহান মুক্তিযুদ্ধে যারা নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তাদের অধিকাংশই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ছিলেন। ঢাবির শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন পেশায় অত্যন্ত দক্ষতা ও সফলতার সাথে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি আরও বলেন, দেশ ও জাতির পথ নির্দেশনায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা পালন করে আসছে। ভবিষ্যতেও এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ পালন করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

আলোচনা পর্ব শেষে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।