ডেস্ক রিপোর্ট: গত ঈদে গরুর দাম ছিলো ৫৫ থেকে ৬০ হাজার টাকা। এবার বিক্রি হচ্ছে ৭৫ থেকে ৮০ হাজার টাকায়। ক্রেতার উপস্থিতি আছে কিন্তু বিক্রি কম। বিক্রেতারা বলছেন, করোনার সময় প্রতিটি পশুর পেছনে খাবারসহ আনুসঙ্গিক যে খরচ তাতে দাম বেড়ে গেছে।
গাবতলীর হাটে গরু কিনতে আসা একাধিক ক্রেতা বলেন, গতবার ৮০ হাজার টাকায় যে গরু কিনেছি তা এবার ১ লাখ ১০ হাজার টাকার কমে দেবে না। শেষ মহুতে আবার আসবো। শুধু এখানে না অস্থায়ী হাটগুলোতে একই অবস্থা।
হাজারীবাগ এলাকার ইনস্টিটিউট অব লেদার টেকনোলজি মাঠ-সংলগ্ন উন্মুক্ত এলাকা, পোস্তগোলা, মেরাদিয়া বাজার-সংলগ্ন আশপাশের খালি জায়গা, আফতাব নগর (ইস্টার্ন হাউজিং) ব্লক-ই, এফ, জি, এইচ, সেকশন ১ ও ২-এর খালি জায়গা ঘুরে এরকম চিত্র দেখা গেছে।
আফতাব নগর হাটের ইজারাদার জানান, বিপুল কোরবানির পশু দেখা গেলেও বেচা-বিক্রি এখনো শুরু হয়নি। আমাদের এখানে শর্ত অনুযায়ী হাটে মাস্ক, সাবান, জীবাণুমুক্তকরণ সামগ্রীর ব্যবস্থা থাকছে।
হাটে বেশকিছু ব্যাপারীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এ বছর পশুর বাজার চড়া দাম নিয়ে শুরু হয়েছে। কারণ প্রায় সব হাটে পশু আমদানির সংখ্যা গত বছরগুলোর চেয়ে কিছুটা কম। যদিও হাটের ইজারাদাররা বলছেন, পশুর সংখ্যা কমেনি। বরং করোনা পরিস্থিতির তুলনায় হাটে পর্যাপ্ত পশু আমদানি হয়েছে।-আমাদের সময়.কম