ডেস্ক রিপোর্ট: গবেষণাগারে পারমানবিক ফিউশন ডিভাইস ‘এইচ-২এম’ টোকামাক ব্যবহার করে এই রেকর্ড তাপ চীনের বিজ্ঞানীরা ১৮ মিনিট পর্যন্ত ধরে রাখতে সমর্থ হন।

নক্ষত্রের মধ্যে ঘটে যাওয়া প্রাকৃতিক প্রতিক্রিয়া অনুকরণ করে বিজ্ঞানীরা এধরনের কৃত্রিম সূর্য তৈরির প্রয়াস চালাচ্ছেন। যাতে তারা পরিবেশবান্ধব বিপুল শক্তি উৎপাদন এ প্রচেষ্টার লক্ষ্য। সান

এখন চুল্লিটিকে আরও শক্তপোক্ত, আরও তাপসহনীয় করার চেষ্টা করছেন চীনা বিজ্ঞানীরা। বিক্রিয়ায় জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হয় হাইড্রোজেন ও ডিউটেরিয়াম গ্যাস।

সমুদ্রের এক লিটার পানি থেকে যে পরিমাণ ডিউটেরিয়াম গ্যাস পাওয়া যাবে, তা থেকে নিউক্লিয়ার ফিউশনের মাধ্যমে পাওয়া শক্তি ৩০০ লিটার গ্যাসোলিন পুড়িয়ে পাওয়া শক্তির প্রায় সমান।

১০ হাজারের বেশি চীনা ও বিদেশি বিজ্ঞানীর এ প্রকল্পে চীন এরই মধ্যে ৭০ কোটি ১০ লাখ ব্রিটিশ পাউন্ড খরচ হয়েছে।-আমাদের সময়.কম