Home জাতীয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে বন্দোবস্তপ্রাপ্ত খাস জমির সীমানা নির্ধারণ।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে বন্দোবস্তপ্রাপ্ত খাস জমির সীমানা নির্ধারণ।

97

আনিছ আহমেদ (শেরপুর) প্রতিনিধি: শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী উপজেলার ঘগড়া কামারপাড়া গ্রামে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ ফারুক আল মাসুদের নির্দেশ ক্রমে বন্দোবস্ত প্রাপ্ত খাস জমির সীমানা নির্ধারণ করে দিলেন সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন সহকারী ভূমি কর্মকর্তা ও উপজেলা সার্ভেয়ার মোঃ মামুন ।জানাযায় গত ১২ মার্চ দুই হাজার বিশ সালে ঘাগড়া কামার পাড়া মৌজায় এক নং খাস খতিয়ানের ২৫শ ৫৮দাগে বিশ শতাংশ জমি বাংলাদেশ সরকার ভূমিহীন বন্দোবস্ত প্রদান করে দলিল ও খাজনা-খারিজ প্রদান করে এক ভূমিহীন পরিবার কুব্বাত আলী ও তার স্ত্রী আফরোজা বেগমের নামে।এই জমিটুকু জবর দখল করে রাখে একই গ্রামের কতিপয় ভূমিদস্যু আব্দুর রহমান লালুর পুত্র শামসুল হক,সহিজ উদ্দিনের পুত্র নুর ইসলাম ও রজব আলীর পুত্র রাশেদুল ইসলাম গংরা।স্থানীয় আঃ মান্নান,ফারুক মিয়া,আফরোজা বেগমসহ এলাকাবাসী জানায ভূমিদস্যু শামছুল হক খাস জমিটুকু জবর দখল করে নিয়ে আরেক ভূমিদস্যু নুর ইসলামের কাছে ৭০ হাজার টাকায় গোপনে গোপনে বিক্রয় করে দেয়।ভূমিহীন কুব্বাদ আলী ভূমিদস্যুদের প্রভাব প্রতিপত্তিতে না পেরে জীবন নাশের হুমকি ভয়ভীতিতে ভূমি দস্যুদের বিরুদ্ধে ঝিনাইগাতী থানায় একটি জিডি করে। জিডি নং – ১৫৯, তারিখ ০৪/০৭/২০২২ইং। ভূমিহীন কুব্বাত আলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবরে বন্দোবস্তো প্রাপ্ত খাস জমির দখল পজিশন বুঝিয়ে চেয়ে একটি আবেদন করে।গত ৬জুলাই মঙ্গলবার সারাদিন ব্যাপী ভূমি জবর দখলকারীদেরদ্বরা নানা প্রতিকুলতার মাঝেও খাস জমির সীমানা পরিমাপ করে নির্ধারণ করে সীমানার খুঁটি স্থাপন করেছেন সার্ভেয়ার মোঃ মামুন। জবর দখলকারীদের সাথে এ বিষয়ে কথা হলে তারা বলে,বাপ- দাদার আমল থেকেই দীর্ঘদিন যাবৎ আমরা এ খাস জমিটুকু ভোগদখলকার আসতেছি ,এত সহজে কি জমি ছেড়ে দেয়া যায়!দেখার আছে। জমি পরিমাপের সময় ঝিনাইগাতী প্রেসক্লাবের সেক্রেটারী মোঃ দুদু মল্লিক, দৈনিক দেশের পত্রের লোকমান হোসাইন, জেটিভি’র প্রতিনিধি সাইফুল্লাহ আল মাহমুদ জুয়েল, দৈনিক জনকন্ঠের আরএম সেলিম শাহী সহ স্থানীয় গণ্যমান্য অনেক ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।