সোমবার দুপুরে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের একযুগ পূর্তি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃব্য এসব কথা বলেন তিনি
তিনি বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শুরু হতেই সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক কেন্দ্র।এই দীর্ঘ সময় ধরে তারা সফলভাবেই সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করছে অত্যন্ত সফলভাবেই।
জবি উপাচার্য দেশের উন্নয়ন অর্থনৈতিক মাত্রায় ধরা হলেও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড মুখ্য হয়ে থাকে। শুধুমাত্র অর্থনৈতিকভাবে ধনী হলেই দেশের উন্নয়ন দীর্ঘস্থায়ী হবে না। মানুষের মনোজাগতিক পরিবর্তন ঘটে সাংস্কৃতি কর্মকান্ডের মধ্যদিয়ে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় এবং আসম্প্রদায়িক জাতি গঠনে জাতির জনকের সোনার বাংলা গড়তে সংস্কৃতি অন্যতম ধারক এবং বাহক।’
জবি সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সভাপতি ঋত্বিক রায়ের সভাপতিত্বে প্রধান বক্তা নাট্যব্যক্তিত্ব ও মহিলা আওয়ামীলীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক রোকেয়া প্রাচী বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিভাবক ড. মীজানুর রহমানের অভিভাবকত্বে এখানকার সাংস্কৃতিক পরিমন্ডল বিস্তার লাভ করছে খুব দ্রুত গতিতে। এর ধারাবাহিকতা রক্ষার জন্য স্বাধীনতা সংস্কৃতির পক্ষের মানুষদেরকে রাষ্ট্র ক্ষমতায় রাখতে হবে।
এসময় আরো বক্তব্য রাখেন জবি সাংস্কৃতিক স্ট্যান্ডিং কেন্দ্রের আহবায়ক অধ্যাপক ড. আবুল হোসেন এবং জবি ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ তরিকুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক শেখ জয়নুল আবেদীন রাসেল।